, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মোনালিসা’র চোখ ফাঁকি দিয়ে অভিনব চুরি, বিশ্বজুড়ে তোলপাড় গোলাপগঞ্জে বিএমএসএফ এর কমিটি গঠন, সভাপতি বদরুল আলম, সম্পাদক শাহ আলম এবার শান্তি রক্ষা মিশন নিয়ে বাংলাদেশকে দুঃসংবাদ দিল জাতিসংঘ। শহীদুল আলমদের বহনকারী জাহাজ আ’টকের তথ্য জানাল ফ্রিডম ফ্লোটিলা সাংবাদিক ইলিয়াস : এনসিপি বলে এদেশে কিছু থাকবে না নিজেদের নির্দেশনা মানছে সরকার? উপদেষ্টাদের ঘনঘন বিদেশ সফর ও প্রধান উপদেষ্টার বহর নিয়ে যত সমালোচনা। মৃত্যুর দুইদিন পার, দাফন নিয়ে সরকার-পরিবারের দ্বন্দ্বে হাসপাতালেই তোফায়েল আহমেদের মরদেহ। খুলনায় ঘুমন্ত যুবককে গু’লি করে হ’ত্যা। ৫ আগস্ট হাসিনার কয়েক হাজার কল রেকর্ড মুছে ফেলে এনটিএমসি।
নোটিশ :
মোনালিসা’র চোখ ফাঁকি দিয়ে অভিনব চুরি, বিশ্বজুড়ে তোলপাড় গোলাপগঞ্জে বিএমএসএফ এর কমিটি গঠন, সভাপতি বদরুল আলম, সম্পাদক শাহ আলম এবার শান্তি রক্ষা মিশন নিয়ে বাংলাদেশকে দুঃসংবাদ দিল জাতিসংঘ। শহীদুল আলমদের বহনকারী জাহাজ আ’টকের তথ্য জানাল ফ্রিডম ফ্লোটিলা সাংবাদিক ইলিয়াস : এনসিপি বলে এদেশে কিছু থাকবে না নিজেদের নির্দেশনা মানছে সরকার? উপদেষ্টাদের ঘনঘন বিদেশ সফর ও প্রধান উপদেষ্টার বহর নিয়ে যত সমালোচনা। মৃত্যুর দুইদিন পার, দাফন নিয়ে সরকার-পরিবারের দ্বন্দ্বে হাসপাতালেই তোফায়েল আহমেদের মরদেহ। খুলনায় ঘুমন্ত যুবককে গু’লি করে হ’ত্যা। ৫ আগস্ট হাসিনার কয়েক হাজার কল রেকর্ড মুছে ফেলে এনটিএমসি।

মাটির নীচে ড্রোন ঘাটি দেখালো ইরান

  • SURMA TV 24
  • Update Time : ০২:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫
  • ১৪৬৩ Time View

মাটির নিচে বিশাল ড্রোন ঘাঁটি গড়ে তুলেছে ইরান। এবার সেই গোপন ড্রোন ঘাঁটি সবার সামনে উন্মোচন করল মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী দেশটি।
দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘাঁটিটি আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত। যুক্ত হয়েছে নতুন প্রজন্মের ড্রোন প্রযুক্তি যা দ্রুততার সঙ্গে শত্রুর অবস্থান শনাক্ত ও হামলার সক্ষমতা রাখে। তেহরান বলছে, সমুদ্রপথে আক্রমণ প্রতিহত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ঘাঁটিটি।

স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয় ভূগর্ভস্থ এক ড্রোন ঘাঁটির ভেতরের চিত্র। যদিও এ দৃশ্যের সময় ও স্থান অজানা, তবে বার্তা স্পষ্ট। যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত তেহরান। ঘাঁটিতে পরিদর্শনে যান দেশটির বিপ্লবী গার্ড বাহিনী আইআরজিসি প্রধান হোসেইন সালামি ও নৌবাহিনীর কমান্ডার আলিরেজা তাংসিরি।

আন্ডারগ্রাউন্ড এই ঘাঁটির ভেতর থেকে তোলা একটি ভিডিও ফুটেজ সম্প্রচার করা হয়। তাতে দেখা যায় ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের ড্রোন, যেগুলো সমুদ্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। গোটা ঘাঁটি নির্মিত হয়েছে গোপনীয়তা বজায় রেখে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘাঁটিটি আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত এবং এতে যুক্ত হয়েছে নতুন প্রজন্মের ড্রোন প্রযুক্তি যা দ্রুততার সঙ্গে শত্রুর অবস্থান শনাক্ত ও হামলার সক্ষমতা রাখে। বিশেষভাবে সমুদ্রপথে আক্রমণ প্রতিহত করতে এই ঘাঁটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

ঘাঁটিটি এমন সময়ে সামনে আনা হলো যখন সামনে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের পরবর্তী পরমাণু আলোচনা। পশ্চিমা দেশগুলোর অভিযোগ, ইরান গোপনে পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে। যদিও তেহরান তা অস্বীকার করে বলছে, তাদের কর্মসূচি সম্পূর্ণ বেসামরিক।

তবে এটাই প্রথম নয়, এর আগে ২০২২ সালেও মাটির নিচে একই ধরণের একটি ড্রোন ঘাঁটি সবার সামনে উন্মোচর করেছিল ইরান। দেখানো হয়, একটি পাহাড়ের নিচে সুড়ঙ্গের মধ্যে সারি দিয়ে রাখা একের পর এক ড্রোন। প্রায় প্রতিটি ড্রোনের সঙ্গে মিসাইল ফিট করা রয়েছে। যার মানে শত্রুর ওপর হামলার জন্য প্রস্তুত প্রতিটি ড্রোন।

মোনালিসা’র চোখ ফাঁকি দিয়ে অভিনব চুরি, বিশ্বজুড়ে তোলপাড়

মাটির নীচে ড্রোন ঘাটি দেখালো ইরান

Update Time : ০২:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫

মাটির নিচে বিশাল ড্রোন ঘাঁটি গড়ে তুলেছে ইরান। এবার সেই গোপন ড্রোন ঘাঁটি সবার সামনে উন্মোচন করল মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী দেশটি।
দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘাঁটিটি আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত। যুক্ত হয়েছে নতুন প্রজন্মের ড্রোন প্রযুক্তি যা দ্রুততার সঙ্গে শত্রুর অবস্থান শনাক্ত ও হামলার সক্ষমতা রাখে। তেহরান বলছে, সমুদ্রপথে আক্রমণ প্রতিহত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ঘাঁটিটি।

স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয় ভূগর্ভস্থ এক ড্রোন ঘাঁটির ভেতরের চিত্র। যদিও এ দৃশ্যের সময় ও স্থান অজানা, তবে বার্তা স্পষ্ট। যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত তেহরান। ঘাঁটিতে পরিদর্শনে যান দেশটির বিপ্লবী গার্ড বাহিনী আইআরজিসি প্রধান হোসেইন সালামি ও নৌবাহিনীর কমান্ডার আলিরেজা তাংসিরি।

আন্ডারগ্রাউন্ড এই ঘাঁটির ভেতর থেকে তোলা একটি ভিডিও ফুটেজ সম্প্রচার করা হয়। তাতে দেখা যায় ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের ড্রোন, যেগুলো সমুদ্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। গোটা ঘাঁটি নির্মিত হয়েছে গোপনীয়তা বজায় রেখে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘাঁটিটি আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত এবং এতে যুক্ত হয়েছে নতুন প্রজন্মের ড্রোন প্রযুক্তি যা দ্রুততার সঙ্গে শত্রুর অবস্থান শনাক্ত ও হামলার সক্ষমতা রাখে। বিশেষভাবে সমুদ্রপথে আক্রমণ প্রতিহত করতে এই ঘাঁটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

ঘাঁটিটি এমন সময়ে সামনে আনা হলো যখন সামনে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের পরবর্তী পরমাণু আলোচনা। পশ্চিমা দেশগুলোর অভিযোগ, ইরান গোপনে পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে। যদিও তেহরান তা অস্বীকার করে বলছে, তাদের কর্মসূচি সম্পূর্ণ বেসামরিক।

তবে এটাই প্রথম নয়, এর আগে ২০২২ সালেও মাটির নিচে একই ধরণের একটি ড্রোন ঘাঁটি সবার সামনে উন্মোচর করেছিল ইরান। দেখানো হয়, একটি পাহাড়ের নিচে সুড়ঙ্গের মধ্যে সারি দিয়ে রাখা একের পর এক ড্রোন। প্রায় প্রতিটি ড্রোনের সঙ্গে মিসাইল ফিট করা রয়েছে। যার মানে শত্রুর ওপর হামলার জন্য প্রস্তুত প্রতিটি ড্রোন।