অনেক পাকিস্তানি ইসরাইলি অধ্যাপক মেইর মাসরির এক্সে একটি পোস্ট লক্ষ্য করেছেন। যিনি জেরুজালেমের হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-রাজনীতির পরিচালক এবং সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী।
সংঘাতের মাঝামাঝি সময়ে এই ইসরাইলি অধ্যাপক ১৮ জুন আরবি ভাষায় লিখেছিলেন, ইরানের অভিযানের পর আমরা পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচি ভেঙে ফেলার চেষ্টা করতে পারি। এক্সে অনেক ভারতীয়ও এমন দাবি করেছিল।
এই মতামতগুলো কেবল সোশ্যাল মিডিয়াতেই সীমাবদ্ধ ছিল না। ইউরোপীয় ওয়েবসাইট মডার্ন ডিপ্লোমেসি ২৪ জুন জুলিয়ান স্পেন্সার-চার্চিলের একটি নিবন্ধ প্রকাশ করে যার শিরোনাম ছিল ইসরাইল ইরানকে পরাজিত করলে পাকিস্তান পরবর্তী টার্গেট। ড. জুলিয়ান কানাডার কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যা
পাকিস্তানের উচ্চকক্ষের আইনপ্রণেতারা মঙ্গলবার (১ জুলাই) নিজেদের জন্য অস্ত্রের লাইসেন্স দাবি করেছেন। জানা গেছে, এর পরিপ্রেক্ষিতে সংসদের প্রত্যেক সদস্যকে একটি করে লাইসেন্স দেয়া হবে বলে ঘোষণা করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নকভি।
বুধবার (২ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
এতে বলা হয়, সিনেটর ফয়সাল সেলিমের সভাপতিত্বে সিনেটের স্বরাষ্ট্র-বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভা শুরু হয় সোয়াত ট্র্যাজেডির শিকারদের জন্য প্রার্থনার মাধ্যমে।
এরপর আইনপ্রণেতারা অস্ত্র লাইসেন্স, ইসলামাবাদে অবৈধ আবাসন সমিতি, পানির ঘাটতি এবং মহররমের নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ একাধিক বিষয় উত্থাপন করেন।
এসময় সিনেটর পালওয়াশা খান সংসদ সদস্যদের অস্ত্রের লাইসেন্স দেয়া বন্ধ রাখার বিষয়টি উত্থাপন করেন।
জবাবে নকভি ঘোষণা করেন, প্রত্যেকে সংসদ সদস্যকে একটি করে লাইসেন্স দেয়া হবে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতিশীল এমন এলাকাগুলোর জন্য কোটা বরাদ্দ বাড়ানো হবে।
পূর্ববর্তী মেয়াদে লাইসেন্সের জন্য ফি দিয়েছেন কিন্তু তা পাননি, এমন ব্যক্তিদের অর্থ ফেরতের নির্দেশও দেন পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।