, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুতা পায়ে শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে ছবি তুললেন জামায়াত নেতারা

  • SURMA TV 24
  • Update Time : ০৯:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১৪২৯ Time View

মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারে শহীদ মিনারে জুতা পায়ে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার ঘটনায় বড়লেখা জামায়াতের জেলা কর্মপরিষদ সদস্য ও সংসদ সদস্য (এমপি) প্রার্থী আমিনুল ইসলামসহ দলটির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে।

গতকাল জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে মৌলভীবাজারে আসেন বড়লেখা জামায়াতের নেতাকর্মীরা। কর্মসূচি শেষে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে একটি ছবি সেশনের আয়োজন করা হয়।

এ সময় মৌলভীবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে জুতা পায়ে ছবি তোলেন আমিনুল ইসলামসহ অন্যান্য জামায়াত নেতারা। জাতির শ্রদ্ধার প্রতীক শহীদ মিনারে এমন আচরণে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

অনেকেই মন্তব্য করেছেন, এটি শহীদদের প্রতি চরম অবমাননাকর ও অশ্রদ্ধার শামিল। তবে এ বিষয়ে জামায়াত নেতা আমিনুল ইসলাম কিংবা বড়লেখা জামায়াতের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

জুতা পায়ে শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে ছবি তুললেন জামায়াত নেতারা

Update Time : ০৯:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারে শহীদ মিনারে জুতা পায়ে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার ঘটনায় বড়লেখা জামায়াতের জেলা কর্মপরিষদ সদস্য ও সংসদ সদস্য (এমপি) প্রার্থী আমিনুল ইসলামসহ দলটির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে।

গতকাল জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে মৌলভীবাজারে আসেন বড়লেখা জামায়াতের নেতাকর্মীরা। কর্মসূচি শেষে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে একটি ছবি সেশনের আয়োজন করা হয়।

এ সময় মৌলভীবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে জুতা পায়ে ছবি তোলেন আমিনুল ইসলামসহ অন্যান্য জামায়াত নেতারা। জাতির শ্রদ্ধার প্রতীক শহীদ মিনারে এমন আচরণে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

অনেকেই মন্তব্য করেছেন, এটি শহীদদের প্রতি চরম অবমাননাকর ও অশ্রদ্ধার শামিল। তবে এ বিষয়ে জামায়াত নেতা আমিনুল ইসলাম কিংবা বড়লেখা জামায়াতের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।